একশত নব্বইটি দেশের মধ্য বাংলাদেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করলেন জাজিরার যোবায়ের

লেখক:
প্রকাশ: মে ৩১, ২০২৩

দুবাইয়ে সেরা কূটনীতিক সম্মেলন ২০২৩ -এ বাংলাদেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করতে দুবাইতে যোগ দিয়েছেন জাজিরার যোবায়ের আহম্মদ , চার দিন ব্যাপী এই কনফারেন্সে যোগ দেন তিনি। বেষ্ট ডিপ্লোম্যাট নামক একটি অর্গানাইজেশনের কনফারেন্সের আমন্ত্রণে সেখানে যান।

 

বেষ্ট ডিপ্লোম্যাট একটি নিউইয়র্ক ভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংস্থা যা কূটনৈতিক সিমুলেশনের মাধ্যমে ভবিষ্যত কূটনীতিকদের প্রশিক্ষণ ও নৈপুণ্যের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে। এটি তরুণ নেতাদের এবং পরিবর্তন নির্মাতাদের ধারণা বিনিময় এবং সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং বৈশ্বিক সমস্যা সমাধানের জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম হিসাবে কাজ করে।

এই কূটনৈতিক সিমুলেশনগুলি উচ্চাকাঙ্ক্ষী ভবিষ্যত কূটনীতিকদের লবিং এবং সমালোচনামূলক চিন্তার দক্ষতার সেট উপলব্ধি করতে এবং আঁকড়ে ধরার জন্য একটি আদর্শ উপায় যা তাদের আরও ভালো কূটনীতিক হতে সক্ষম করবে। যোবায়ের আহম্মদ বলেন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিঃসন্দেহে একটি শক্তি হিসাবে আবির্ভূত হয়েছে।

বর্তমান পরিস্থিতিতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রতিটি মানুষের জীবনের বিভিন্ন দিক কভার করছে। প্রযুক্তি, ব্যবসা বা আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে আরও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রয়োজন। অ্যাসোসিয়েশন অফ রিয়েল এস্টেট কনসালটেন্টস- এ যোবায়ের আহম্মদ তার অভিমত ব্যাক্ত করেছেন যে আমরা যখন নতুন যুগে চলে যাচ্ছি, কূটনীতিকদের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দ্বারা উদ্ভূত সুযোগ গুলির সাথে আরও খাপ খাইয়ে নিতে হবে এবং উন্নত হতে হবে৷

 

উক্ত কনফারেন্সটি দুবাইয়ে সেরা কূটনীতিক সম্মেলনে আয়োজন করা হয়। বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেন যোবায়ের আহম্মাদ। তিনি বলেন, ব্যক্তি ও সমাজে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রভাব বোঝার জন্য দূরদর্শিতা প্রয়োজন। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তির বিকাশ এবং বাস্তবায়ন নৈতিক মূল্যবোধের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে হবে।

এমন একটি বিশ্বে যেখানে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বৃদ্ধি পাচ্ছে। সেখানে কূটনীতি বেড়েছে বলে মনে হচ্ছে। মানবতার সর্বোত্তম স্বার্থ পরিবেশন করা একটি সুরেলা এবং দায়িত্বশীল কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বাস্তুতন্ত্র তৈরি করতে হবে। কূটনীতিক হিসেবে প্রত্যেক নাগরিকের দায়িত্ব হল কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নীতির স্থপতি যা অন্তর্ভুক্তি, ন্যায্যতা, মানবাধিকার সুরক্ষা নিশ্চিত করে। যানা যায়, যোবায়ের আহম্মেদ ঢাকা কলেজের অনার্স চতুর্থবর্ষের ছাত্র।

এবং পাশাপাশি পেশায় একজন ফ্রিল্যান্সার এবং উদ্যোক্তা, কনফারেন্সটিতে ১৯০ টির বেশি দেশ অংশগ্রহণ করেছিল।

About The Author