শরীয়তপুরের জাজিরায় আনন্দমুখর পরিবেশে জমজমাট আয়োজনের মধ্য দিয়ে বড় কান্দি ইউনিয়নে অবস্থি মির্জা হজরত আলী হাই স্কুলের দুই দিনব্যাপী বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ২০২৫ খিঃ সম্পন্ন হয়েছে।
গত বুধবার ও বৃহস্পতিবার সকাল ৯ টার দিকে বিদ্যালয় প্রাঙ্গণ কোমলমতি শিক্ষার্থীদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে ওঠে।
প্রতি বছরের ন্যায় এবারও উপজেলার স্বনামধন্য বিদ্যাপীঠটিতে প্রতিষ্ঠাতা এডভোকেট মির্জা হযরত আলী সভাপতিত্বে ও প্রধান শিক্ষক শিবলী
সুলতানার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠান শুরু হয়। প্রথম দিনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন জাজিরা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কাবেরী রায়।
ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোহাম্মদ সিরাজ-উদ-দৌল্লা।
উপজেলা একাডেমিক সুপারভাইজার মোহাম্মদ খায়রুল ইসলাম।
এ্যাডঃ রাশিদা মির্জা ( বিদ্যালয় এর দাতা সদস্য )
বড় কান্দি ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান কে এম লুৎফর রহমান।
সাবকে চেয়ারম্যান এস এম সিরাজুল ইসলাম।
বিশিষ্ট ব্যবসাই ও সমাজ আব্দুল জলিল মাদবর।
মোহাম্মদ আতাউর রহমান।
মোঃ দলিল উদ্দিন মাদবর।
এছাড়াও অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,ছারোয়ার মৃর্ধা, ৬ নং ওয়ার্ডের মেম্ভার নূর মোহাম্মদ মৃর্ধা, ৭ ওয়ার্ডের মেম্ভার মোঃ রফিকুল ইসলাম ঢালী,মোঃ সোবাহান মৃর্ধা,আবু সাইদ মোরল, সাবেক মেম্ভার আতাহার মোল্যা ও দানেশ সর্দার, খবির সর্দার এবং সেলিম দারগা,
এছাড়া অনুষ্ঠানে স্কুলের শিক্ষকমণ্ডলী, বিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্র-ছাত্রী, অভিভাবক ও নানা শ্রেণিপেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন মির্জা হজরত আলী হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক শিবলী সুলতানা।
জাতীয় সঙ্গীতের মাধ্যমে জাতীয় পতাকা ও ক্রীড়া পতাকা উত্তোলন করে প্রধান অতিথি ও অন্যান্য অতিথিরা ক্রীড়ানুষ্ঠান উদ্বোধন করেন।
আমার পরম শ্রদ্ধেয় শিক্ষাগুরু যথাক্রমে” মহোদয়গনের সংবর্ধনা দেন।
প্রাক্তন প্রধান শিক্ষক শেখ মোঃ আমিন উদ্দিন সরকারি জাজিরা মহর আলী মডেল উচচ বিদ্যালয়। (জাতীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ স্কাউট শিক্ষক হিসেবে ম্বর্ণ পদক প্রাপ্ত)।
প্রাক্তন মোঃ ইব্রাহীম মিয়া ও মোহাম্মদ আলী সিনিয়র শিক্ষক সরকারি জাজিরা মহর আলী মডেল উচচ বিদ্যালয়।
প্রাক্তন ছাত্র এ্যাড মির্জা হজরত আলী,সরকারি জাজিরা মহর আলী মডেল উচচ বিদ্যালয়ের গুণী শিক্ষকদের
পরিষ্কার পানি দিয়ে যত্ন সহকারে পা ধুয়িয়ে দেন এপর নতুন শাল চাদর দিয়ে বরণ করে নেন এর পর শিক্ষাগুরুদের পায়ে হাত রেখে কদম মুচি করেন।